নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি
নগর খবর ডেস্ক : আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সেনা মোতায়েনে সম্মতি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সেনা মোতায়নের অনুরোধ জানালে রাষ্ট্রপতি এতে সম্মতি দেন।
পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ব্রিফিংয়ে জানান, সাক্ষাৎকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে সেনা মোতায়নের আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানান।
নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে আইন-শৃঙ্খলা ও নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে সেনা মোতায়েনে নির্বাচন কমিশনের অনুরোধে সম্মতি জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তীতে সেনা মোতায়নের তারিখ ও সময় জানানো হবে।
এছাড়া সাক্ষাৎকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে কমিশনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
কমিশনের সার্বিক প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে করতে প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেন। রাষ্ট্রপতি আশা করেন সবার সহযোগিতায় দেশে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে (১১ ডিসেম্বর) সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার জানিয়েছিলেন, রাষ্ট্রপতি অনুমতি দিলে আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৩ দিনের জন্য তারা ভোটের দায়িত্ব পালন করবেন।
তফসিল অনুযায়ী, আজ ১৭ ডিসেম্বর নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। চূড়ান্ত প্রার্থীদের মধ্যে ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ করা হবে। প্রতীক নিয়ে প্রার্থীরা ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচারণা চালাতে পারবেন। ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।
এছাড়া সাক্ষাৎকালে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে কমিশনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
কমিশনের সার্বিক প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে করতে প্রয়োজনীয় সব সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেন। রাষ্ট্রপতি আশা করেন সবার সহযোগিতায় দেশে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে (১১ ডিসেম্বর) সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার জানিয়েছিলেন, রাষ্ট্রপতি অনুমতি দিলে আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৩ দিনের জন্য তারা ভোটের দায়িত্ব পালন করবেন।
তফসিল অনুযায়ী, আজ ১৭ ডিসেম্বর নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। চূড়ান্ত প্রার্থীদের মধ্যে ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ করা হবে। প্রতীক নিয়ে প্রার্থীরা ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচারণা চালাতে পারবেন। ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।